Translate

payoneer mastercard with $25

Wednesday, 11 November 2015

নতুন চেহারায় আসছে নকিয়া ১১০০!

দেশের বাজারে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয়েছে কোন ফোনটি এই প্রশ্নের জবাবে সবাই একবাক্যে বলবে নোকিয়া ১১০০।অ্যান্ড্রয়েড ও আইফোন যুগের আগে ফিচার ফোনের আমলে এই সেটটির চেয়ে বেশি আর কোনো বিক্রি হয়নি। সবার হাতে হাতেই তখন শোভা পেত নকিয়া ১১০০।এই মডেলের ফোনটি প্রথম পাঁচ বছরেই বিক্রি হয়েছিল ২৫ কোটি ইউনিটেরও বেশি।সাদামাটা এই ফোনটি বাজারে আসার পরই জনপ্রিয়তা পায় সাধারণ মানুষের কাছে। সারা পৃথিবীতে মানুষের হাতে হাতে চলে আসে ফোনটি। বিশ্বের উন্নয়নশীল দেশে নোকিয়া ১১০০ মডেলের ফোনটি সাধারণ মানুষের যোগাযোগের অন্যতম অনুসঙ্গ হয়ে ওঠে।সহজেই হাতের মুঠোয় ধরা যেতো এটি। ছিলো টর্চ লাইট, সফট কিবোর্ড এবং মনোফোনিক রিংটোন। অন্যদিকে ফোনটির দামও ছিলো হাতের নাগালে।নোকিয়া ১১০০ মোবাইল যুগের শুরুর দিকের ফিচার ফোন। ফোনটি প্রথম বাজারে আসে ২০০৩ সালে। ২০০৯ সাল পর্যন্ত নোকিয়া এই ফোনটি উৎপাদন ও বাজারজাত করে।আশার কথা হলো, নকিয়া ১১০০ ফোনটি আবারও বাজারে ফিরছে বলে গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে। তবে এখন আর ফিচার্ড নয় অ্যানড্রয়েডের হাত ধরে স্মার্ট হয়ে বাজারে আসবে। এতে থাকবে ১.৩ গিগাহার্টজের মিডিয়াটেক প্রসেসর। আগামী বছরের মাঝামাঝি নাগাদ ফোনটি বাজারে আসবে বলে জানিয়েছে নকিয়া।
[ সূত্র ভোরের কাগজ]

প্লাস্টিকের বোতল দিয়ে টেবিল ফ্যান (ভিডিও)!



   

প্লাস্টিকের বোতল দিয়ে টেবিল ফ্যান (ভিডিও)!

পেঁপের উপকারিতা

পেঁপে আমাদের শরীরের জন্য একটি উপকারি ফল । পেঁপে খেতেও সুস্বাদু সহজলভ্য এবং কম দামে পাওয়া যায় বলে এর জনপ্রিয়তাও অনেক। পেঁপে কাঁচা ও পাকা দুই ভাবেই খাওয়া যায়। কাঁচা পেঁপে সালাদে ও রান্নায় এবং পাকা পেঁপে ফল হিসেবে খাওয়া যায়।
জেনে নিন পেঁপের উপকারিতা
জ্বরে : জ্বর এর জন্য পেঁপে খুবই উপকারি । দেড় চামচ পেঁপে পাতার রস এক কাপ পানিতে মিশিয়ে খেতে হবে। এর দ্বারা জ্বরের বেগ, বমি, মাথার যন্ত্রনা, শরীরে দাহ কমে যাবে। জ্বর কমে গেলে আর খাওয়ার প্রয়োজন নেই।

মাসিক ঋতু বন্ধে: যাদের মাসিক ঋতু বন্ধ হওয়ার সময় হয়নি অথচ বন্ধ হয়ে গিয়েছে অথবা যে টুকু হয় তা না হওয়ারই মত, সেক্ষেত্রে ৫/৬ টি পাকা পেঁপের বিচি গুড়া করে রোজ সকালে ও বিকালে দু’বার পানিসহ খেতে হবে। এর ফলে কয়েকদিনের মধ্যেই মাসিক স্রাব ঠিক হয়ে যাবে, তবে অন্য কোন কারনে এটা বন্ধ হয়ে গেলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।

দাদে: সে যে কোনো প্রকারের হোক না কেন, কাঁচা পেঁপের/গাছের আঠা ঐ দাদে লাগিয়ে দিতে হবে, একদিন লাগিয়ে পরের দিন লাগাতে হবে না, এরপরের দিন আবার লাগাতে হবে, এইভাবে ৩/৪ দিন লাগালে দাদ মিলিয়ে যাবে।

একজিমায়: যে একজিমা শুকনা অথবা রস গড়ায় না, সেখানে ১ দিন অথবা ২ দিন অন্তর পেঁপের আঠা লাগালে ওটার চামড়া উঠতে উঠতে পাতলা হয়ে যায়।

হৃদ রোগ থেকে রক্ষা করে: নিয়োমিত পেপে খেলে অথেরোস্ক্লেরোসিস এবং ডায়াবেটিক হৃদরোগ প্রতিরোধ করে। পেঁপের ভিটামিন এ, সি এবং ই, সমূহের এবং শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস এর চমৎকার উৎস। এই তিনটি পুষ্টি কলেস্টেরল প্রতিরোধে সাহায্য করে, যা হার্ট এটাক ও স্ট্রোক এর প্রধান কারণ এক। পেঁপের এছাড়াও ফাইবার এর একটি ভাল উৎস, যা উচ্চ কলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সহায়তা করে।
দৃষ্টিশক্তি: দৃষ্টিশক্তি রক্ষা করতে পেঁপে গুরুত্ত পূন কাজ করে।প্রতিদিন তিনবার পেপে খেলে চোখের বয়সজনিত ঝুঁকি অনেকটাই কমে যায়। বয়স্কদের মধ্যে দৃষ্টি ক্ষতি প্রাথমিক কারণ, প্রতিদিনের খাবারে তলনামূলক ভাবে কম পুস্টি গ্রহণ করা।

ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়: পেঁপেতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, বিটা ক্যারোটিন, ফ্লেভানয়েড, লুটেইন, ক্রিপ্টোক্সান্থিন আছে। এছাড়াও আরো অনেক পুষ্টি উপাদান আছে যেগুলো শরীরের জন্য খুবই উপকারী। ক্যারোটিন ফুসফুস ও অন্যান্য ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।

চুলের যত্নে: চুলের যত্নে পেপে অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। টক দইয়ের সাথে পেপে মিশিয়ে চুলে মাখলে চুলের গোরা শক্ত হয় ও চুল ঝলমলে হয়। ১ চামচ পেপের আঠা ৭/৮ চামচ পানি দিয়ে ফেটে চুলের গোড়ায় কিছুক্ষন রেখে ধুয়ে ফেললে উকুন মরে যায়।

ত্বকের যত্নে:পেঁপে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্টসমৃদ্ধ ফল, তাই ত্বকের লাবণ্য ও উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে সাহায্য করে। রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখে। প্রতিদিন পাকা পেপের সাথে মধু ও টকদই মিশিয়ে লাগালে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়।
ব্রণের দাগ কমাতে পেঁপে: ব্রণের সমস্যা প্রায় সবারই থাকে। এসব ব্রণের কারণে মুখে খুব দাগ তৈরি হয়। এই বাজে দাগগুলো নিরাময় করতে পারে সুমিষ্ট এই ফলটি। মুখের অন্যান্য যেকোনো দাগ যেমন মেছতা, ফুস্কুরির দাগও খুব সহজেই দূর করে দিতে পারে।মুখের বিভিন্ন দাগ দূর করার পাশাপাশি পেঁপে ফলটি মুখের উজ্জ্বলতাও ফিরিয়ে আনতে সহায়তা করে।

কাঁচা পেঁপের উপকারিতা
কাঁচা পেঁপের তরকারি লিভার বৃদ্ধিরোধ করে এবং পাইলসের সমস্যা দূর করে।

প্রতিদিন দুপুর ও রাতের খাবারের পর এক টুকরো কাঁচা পেঁপে ভালো করে চিবিয়ে খেলে এবং তারপর এক গ্লাস পানি খেলে সকালে পেট পরিষ্কার হয়। গ্যাস্ট্রিক ও বদহজমের কষ্ট দূর হয়।

ঔষধ হিসেবে কাঁচা ও পাকা পেঁপের অনেক গুণ। পেপটিন বা পেঁপের আঠারও গুণ অশেষ। তবে গর্ভবতী মহিলাদের বেশি পেঁপে খাওয়া উচিত নয়।

নিয়মিত পেঁপের তরকারি খাওয়া পেটের অসুখ ও হৃদরোগ সারাতে বেশ ফলপ্রসূ ভূমিকা রাখে।


Wednesday, 4 November 2015

থানকুনি পাতার উপকারিতা - centella asiatica

থানকুনি (centella asiatica)

গ্রামাঞ্চলে বাড়ির আশেপাশে, রাস্তার পাশে কিংবা ক্ষেতের আইলে ছোট ছোট তারার মত খাঁজকাটা এই পাতাগুলো দেখতে পাওয়া যায়। তবে সব অঞ্চলের মানুষ থানকুনি পাতা নামে এই পাতাটিকে নাও চিনতে পারে

জেনে নিন থানকুনি পাতার গুনাগুন !
১.অল্প পরিমাণ আমগাছের ছাল, আনারসের কচি পাতা ১টি, কাঁচা হলুদের রস, ৪/৫ টি থানকুনি গাছ শিকড়সহ ভাল করে ধুয়ে একত্রে বেটে রস করে খালি পেটে খেলে পেটের পীড়া ভাল হয়। ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রে এটা আরো বেশি কার্যকর।
২.আধা কেজি দুধে ১ পোয়া মিশ্রি ও আধা পোয়া থানকুনি পাতার রস একত্রে মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে ১ সপ্তাহ খেলে গ্যাস্ট্রিক ভাল হয়।
৩.আলসার এগজিমা, হাঁপানি, চুলকানি ও অন্যান্য চর্মরোগ সারাতে থানকুনি অত্যন্ত কার্যকর ভূমিকা পালন করে।
.৪.দাঁতের রোগ সারাতেও থানকুনির জুড়ি মেলা ভার। মাড়ি থেকে রক্ত পড়লে বা দাঁতে ব্যথা করলে একটা বড় বাটিতে থানকুনি পাতা সিদ্ধ করে, তারপর ছেঁকে নিয়ে সেই জল দিয়ে কুলকুলি করলে উপকার পাওয়া যায় চটজলদি।।
৫.যদি মুখ মলিন বা লাবণ্যতা কমে যায় তবে ৫-৬ চা চামচ থানকুনি পাতার রস দুধ দিয়ে খেতে হবে। নিয়মিত করলে উপকার পাবেন। নিয়মিত থানকুনি পাতার রস খেলে ত্বকের সতেজতা বাড়ে।
৬. স্মরণশক্তি বৃদ্ধির জন্য আধা কাপ দুধ, ২-৩ তোলা থানকুনি পাতার রস ও এক চা চামচ মধু মিশিয়ে খেতে হবে।
৭. প্রতিদিন সকালে খালিপেটে ৪ চা চামচ থানকুনি পাতার রস ও ১ চা চামচ মধু/ মিশিয়ে ৭ দিন খেলে রক্ত দূষণ ভাল হয়।
৮. ঠাণ্ডায় নাক বন্ধ হলে, সর্দি হলে থানকুনির শিকড় ও ডাঁটার মিহি গুঁড়ার নস্যি নিলে উপকার পাওয়া যায়।
৯.মূলসহ সমগ্র গাছ নিয়ে সিদ্ধ করে সেই পানি দিয়ে দূষিত ক্ষত ধুলে ক্ষত ভালো হয়ে যাবে।
১০. কোথাও থেঁতলে গেলে থানকুনি গাছ বেটে অল্প গরম করে আঘাতপ্রাপ্ত স্থানে প্রলেপ দিলে উপকার পাবেন।
১১. থানকুনি পাতা বেটে ঘিয়ের সঙ্গে জ্বাল দিয়ে ঠাণ্ডা করে তা সাধারণ ক্ষত স্থানে লাগাতে হবে।
১২.বেগুন অথবা পেঁপের সাথে থানকুনি পাতা মিশিয়ে শুকতা রান্না করে প্রতিদিন ১ মাস খেলে হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়।
১৩.মুখে ঘা হলে থানকুনি পাতা সিদ্ধ পানি দিয়ে কুলি করলে ঘা কমে যায়।
১৪.থানকুনি পাতা বেটে ঘিয়ের সঙ্গে জ্বাল দিয়ে ঠাণ্ডা করে তা সাধারণ ক্ষত স্থানে লাগাতে হবে।
১৫.জ্বর ও আমাশয়ে রস খেলে উপকার হয়।
১৬.চুল ঝরা কমাতে পুষ্টিকর ভিটামিনসমৃদ্ধ খাবারের পাশাপাশি ৫-৬ চামচ থানকুনি পাতার রস দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে চুলপড়া কমবে।
১৭.বাচ্চাদের কথা পরিষ্কার না হলে এক চামচ থানকুনি পাতার রস গরম করে প্রতিদিন খাওয়ালে কথা স্পষ্ট হবে।
১৮.ঠাণ্ডা লাগলে ২০-২৫ ফোঁটা থানকুনির রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে উপকার পাবেন।
১৯.প্রতিদিন সকালে থানকুনির রস ১ চামচ, ৫/৬ ফোঁটা হলুদের রস (বাচ্চাদের লিভারের সমস্যায়) সামান্য চিনি ও মধুসহ ১ মাস খেলে লিভারের সমস্যা ভাল হয়।

Monday, 2 November 2015

earthquake - what to do during an earthquake

ভূমিকম্পের সময় আপনার করণীয়ঃ
1. ভূকম্পন অনুভূত হলে আতঙ্কিত হবেন না।
2. ভূকম্পনের সময় বিছানায় থাকলে বালিশ দিয়ে মাথা ঢেকে টেবিল, ডেস্ক বা শক্ত কোন আসবাবপত্রের নিচে আশ্রয় নিন।
3. রান্না ঘরে থাকলে গ্যাসের চুলা বন্ধ করে দ্রুত বেরিয়ে আসুন।
4. বীম, কলাম ও পিলার ঘেষে আশ্রয় নিন।
5. শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অবস্থানকালে স্কুল ব্যাগ মাথায় দিয়ে শক্ত বেঞ্চ অথবা শক্ত টেবিলের নিচে আশ্রয় নিন।
6. ঘরের বাইরে থাকলে গাছ, উঁচু বাড়ি, বৈদ্যুতিক খুঁটি থেকে দুরে খোলাস্থানে আশ্রয় নিন।
7. গার্মেন্টস ফ্যাক্টরী, হাসপাতাল, মার্কেট ও সিনেমা হলে থাকলে বের হওয়ার জন্য দরজার সামনে ভিড় কিংবা ধাক্কাধাক্কি না করে দুহাতে মাথা ঢেকে বসে পড়ুন।
8. ভাংগা দেয়ালের নিচে চাপা পড়লে বেশি নড়া চড়ার চেষ্টা করবেন না। কাপড় দিয়ে মুখ ঢেকে রাখুন, যাতে ধুলা বালি শ্বাস নালিতে না ঢোকে।
9. একবার কম্পন হওয়ার পর আবারও কম্পন হতে পারে। তাই সুযোগ বুঝে বের হয়ে খালি জায়গায় আশ্রয় নিন।
10. উপর তলায় থাকলে কম্পন বা ঝাঁকুনি না থামা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে; তাড়াহুড়ো করে লাফ দিয়ে বা লিফট ব্যবহার করে নামা থেকে বিরত থাকুন।
11. কম্পন বা ঝাঁকুনি থামলে সিঁড়ি দিয়ে দ্রুত বেরিয়ে পড়ুন এবং খোলা আকাশের নিচে অবস্থান নিন।
12. গাড়ীতে থাকলে ওভার ব্রীজ, ফ্লাই ওভার, গাছ ও বৈদ্যুতিক খুটি থেকে দূরে গাড়ী থামান। ভূকম্পন না থামা পর্যন্ত গাড়ীর ভিতের থাকুন।
13. ব্যাটারীচালিত রেডিও, টর্চলাইট, পানি এবং প্রাথমিক চিকিৎসার সরঞ্জাম বাড়িতে রাখুন।
14. বিল্ডিং কোড মেনে ভবন নির্মাণ করুন।


sim registration - sim - sim registration information

মোবাইল ফোন সংযোগ নিবন্ধন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। সিম নিবন্ধন কার্যক্রম নামেই এটি পরিচিত। ‘অবৈধ ও অনিবন্ধিত সিম দেশ ও জাতির জন্য বিপজ্জনক’ স্লোগান নিয়ে মোবাইল ফোন সংযোগদাতারা সিম নিবন্ধনের জন্য প্রচারণা শুরু করেছে।
সিম নিবন্ধন বা রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কমবেশি সবার মধ্যেই কৌতূহল ও কিছু প্রশ্ন রয়েছে। নতুন যাঁরা সংযোগ নেবেন, তাঁদের তো নিবন্ধন করতেই হবে। কিন্তু এখন যাঁরা মোবাইল ফোন ব্যবহার করছেন তাঁদের প্রত্যেককেই কি সিম নিবন্ধন করতে হবে? কবে থেকে এই প্রক্রিয়া শুরু হবে, শেষ সময়সীমাই বা কবে? কোথায় এই নিবন্ধনের কাজ হবে?
এসব প্রশ্নের উত্তর পাওয়া গেল ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিমের কাছ থেকে। তিনি প্রথম আলোকে জানান, সিম নিবন্ধন কার্যক্রম ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। দুই মাস ধরে সব মোবাইল সংযোগদাতা প্রতিষ্ঠান তাদের গ্রাহকদের তথ্য যাচাইয়ের জন্য জাতীয় পরিচয়পত্রের ডেটাবেইসে পাঠাচ্ছে। সেখান থেকে জানা যাচ্ছে তথ্য ঠিক আছে কি–না।
তারানা হালিম বলেছেন, মোবাইল ফোন সংযোগের ক্ষেত্রে যাঁদের নিবন্ধন ঠিক আছে, তাঁদের নতুন করে কিছুই করতে হবে না। যাঁদের নিবন্ধন ঠিক নেই তাঁদের কাছে এসএমএস যাচ্ছে মোবাইল ফোন সংযোগদাতার কাছ থেকে। তাঁদের নতুন করে সিম নিবন্ধন করতে হবে।
প্রতিমন্ত্রী আরও জানান, আগামী ডিসেম্বর থেকে বায়োমেট্রিক (আঙুলের ছাপ শনাক্তকারী পদ্ধতি) প্রযুক্তিতে নিবন্ধন শুরু হবে। যাঁদের নিবন্ধনে সমস্যা আছে তাঁরা বায়োমেট্রিকে অগ্রাধিকার পাবেন। মার্চ মাস পর্যন্ত এ প্রক্রিয়া চলবে। তিনি বলেন, সবারই বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধন করে রাখা ভালো। কারণ, এটি অন্য ক্ষেত্রেও ভবিষ্যতে কাজে লাগতে পারে। তবে না করলেও সমস্যা নেই।
যেভাবে নিবন্ধন করবেন
ঘরে বসে সিম নিবন্ধন বা পুনর্নিবন্ধনের জন্য এসএমএস পদ্ধতি চালু করেছে দেশের সব কটি মোবাইল ফোন সংযোগদাতা প্রতিষ্ঠান। বিনা মূল্যে নির্দিষ্ট নম্বরে এসএমএস পাঠিয়ে কাজটি করা যাবে।
সব সংযোগদাতার গ্রাহকদের ক্ষেত্রে সিম নিবন্ধনের নিয়ম প্রায় একই রকম। বাংলালিংক, গ্রামীণফোন, রবি, এয়ারটেল এবং টেলিটকের গ্রাহকেরা প্রথমে মোবাইলের মেসেজ অপশনে গিয়ে জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর লিখবেন। এরপর পরিচয়পত্র অনুযায়ী জন্মতারিখ এবং পূর্ণ নাম ইংরেজিতে লিখতে হবে। শেষে তা পাঠিয়ে দিতে হবে ১৬০০ নম্বরে। ফিরতি এসএমএসে তথ্যপ্রাপ্তি নিশ্চিত করা হবে। ভুল হলে সেটিও জানা যাবে।
সিটিসেলের গ্রাহকদের ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বরের আগে U লিখতে হবে। এরপর বাকি নিয়ম একই। অর্থাৎ জন্মতারিখ ও পূর্ণ নাম লিখে ১৬০০ নম্বরে এসএমএস পাঠাতে হবে।
প্রতিটি সংযোগদাতা প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট বা কল সেন্টার থেকেও সহায়তা নিতে পারেন।
সিম নিবন্ধন নিয়ে গ্রামীণফোনে চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার মাহমুদ হোসেন বলেন, ‘আমরা গ্রাহকদের অবিলম্বে ১৬০০ নম্বরে এসএমএস পাঠিয়ে তাঁদের তথ্য হালনাগাদ করতে অনুরোধ জানাচ্ছি। এই তথ্য পরবর্তী সময়ে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধন করার সময় কাজে লাগবে। আমরা এখন ১৬ ডিসেম্বর থেকে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধনের জন্য প্রস্তুত হচ্ছি।’
সিম নিবন্ধনের অ্যাপ
চাইলে সিম নিবন্ধনের কাজটি স্মার্টফোনের একটি অ্যাপ দিয়েও সেরে ফেলতে পারেন। অ্যাপ দিয়ে সিম নিবন্ধনের জন্য প্রথমেই গুগল প্লে স্টোর থেকে সিম রেজিস্ট্রেশন বাংলাদেশ অ্যাপটি  Apps নামিয়ে নিতে হবে। অ্যাপটি চালু করে সেখানে জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর, জন্মতারিখ ও পুরো নাম লিখে send বাটনে চাপ দিলেই আপনার তথ্য এসএমএস আকারে চলে যাবে ১৬০০ নম্বরে।


National University Degree 1st Year routine - nu





















nu website